পেট্রোলিয়াম ট্রান্সমিশন কোম্পানি পিএলসি (পিটিসি)-এর সাথে একটি কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে এক্সেনটেক পিএলসি। করপোরেট সার্ভিস, সিম-ভিত্তিক এন্টারপ্রাইজ সল্যুশন এবং ডিজিটাল সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই সহযোগিতা একটি মাইলফলক পদক্ষেপ।
শিল্পখাতে ডিজিটাল রূপান্তরকে ত্বরান্বিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এক্সেনটেক পিএলসি।ক্লাউড, সাইবার সিকিউরিটি, ম্যানেজড সার্ভিস এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সারাদেশে এন্টারপ্রাইজ প্রযুক্তি ও কানেক্টিভিটি সেবা প্রদান করে কোম্পানিটি। এই অংশীদারিত্ব সেই প্রতিশ্রুতিকে আরও সংহত করবে।
সম্প্রতি চট্টগ্রামের পিটিসি’র প্রধান কার্যালয়ে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে পেট্রোলিয়াম ট্রান্সমিশন কোম্পানি পিএলসি’র পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (অ্যাডমিন ও ফাইন্যান্স) মো. মাহবুবুর রহমান, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ইঞ্জিনিয়ারিং ও সার্ভিসেস) মো. শাহিদুজ্জামান এবং ম্যানেজার (এইচআর ও অ্যাডমিন) মো. রাশেদুল মোস্তফা। এক্সেনটেক পিএলসি’র পক্ষে উপস্থিত ছিলেন চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আবুল কালাম মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম; জেনারেল ম্যানেজার ও ক্লাস্টার হেড মোহাম্মদ আলমগীর কবির; জেনারেল ম্যানেজার আরিফ আহমেদ চৌধুরী; এবং ম্যানেজার মো. আতিকুর রহমান।
চুক্তি স্বাক্ষর উপলক্ষে এক্সেনটেক পিএলসি’র চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আবুল কালাম মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেন, “এই অংশীদারিত্ব বাংলাদেশের এন্টারপ্রাইজ কানেক্টিভিটি এবং ডিজিটাল অবকাঠামোকে রূপান্তরিত করার ক্ষেত্রে আমাদের অবিচল প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। আমাদের বিশ্বাস, পিটিসি’র সাথে একযোগে কাজ করার মাধ্যমে মানসম্মত সল্যুশন ও সেবার উৎকর্ষতা নিশ্চিত করে আমরা ব্যবসায়িক অগ্রগতি ও দক্ষতা বাড়াতে সক্ষম হব।”
বাংলাদেশের জ্বালানি অবকাঠামোর একটি গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে পেট্রোলিয়াম ট্রান্সমিশন কোম্পানি পিএলসি জাতীয় ট্রান্সমিশন সক্ষমতা বৃদ্ধিতে দীর্ঘদিন ধরে অবদান রেখে আসছে। অন্যদিকে এক্সেনটেক পিএলসি’র দ্রুত বর্ধনশীল এন্টারপ্রাইজ প্রযুক্তি সেবা এই অংশীদারিত্বকে দেশের করপোরেট সার্ভিস ডেলিভারিতে নতুন মানদণ্ড তৈরি করতে সহায়তা করবে।
এই সহযোগিতার মাধ্যমে উভয় প্রতিষ্ঠান সিম ও কানেক্টিভিটি-চালিত এন্টারপ্রাইজ সেবার উন্নয়ন, সারাদেশে ডিজিটাল সল্যুশনের প্রসার, সেবার ধারাবাহিকতা ও গ্রাহক অভিজ্ঞতার মানোন্নয়ন এবং আধুনিক প্রযুক্তি গ্রহণে করপোরেট খাতকে সহায়তা করার ওপর গুরুত্ব দেবে।


